Sunday, February 14, 2016

বান্দরবান জেলার পর্যটন অঞ্চল/দর্শনীয় স্থান সমূহ

ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি এবং কক্সবাজার থেকে বান্দরবান বাস যোগাযোগ রয়েছে বান্দরবান শহর থেকে প্রায়  কিলোমিটার দূরে বালাঘাটায় রয়েছেবাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মন্দির এটি সম্পূর্ণরূপে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার মন্দিরগুলোর অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তমবৌদ্ধ মুর্তিটি এখানে রয়েছে স্থানীয়ভাবে এটি হলো "বুদ্ধ ধাতু জাদি" এছাড়া শহরের মধ্যেই রয়েছে জাদিপাড়ার রাজবিহার এবং উজানীপাড়ার বিহারশহর থেকে চিম্বুকের পথে যেতে পড়বে বম  ম্রো উপজাতীয়দের গ্রাম প্রান্তিক হ্রদ, জীবননগর এবং কিয়াচলং হ্রদ আরও কয়েকটি উল্লেখ্য পর্যটন স্থানরয়েছে মেঘলা সাফারী পার্ক, যেখানে রয়েছে দুটি সম্পূর্ণ ঝুলন্ত সেতু সাঙ্গু নদীতে নৌকা ভ্রমণ, ভ্রমণ পিয়াসীদের জন্য হতে পারে একটি মনোহর অভিজ্ঞতাবান্দরবান শহর থেকে  কিলোমিটার দূরে অবস্থিত শৈল প্রপাত একটি আকর্ষণীয় পাহাড়ি ঝর্ণা
এছাড়া বাংলাদেশের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং এবং বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং এই বান্দরবান জেলাতেই অবস্থিত। মৌসুমগুলোতে এই দুটি পর্বতশৃঙ্গেআরোহন করার জন্য পর্যটকদের ভীড় জমে উঠে। পর্যটকরা সাধারণত বগা লেক থেকে হেঁটে কেওক্রাডং  যান। অনেকেই আছেন যারা কেওক্রাডং নাগিয়ে বগা লেক থেকে ফিরে আসেন। এই হ্রদটিও বিশেষ দর্শনীয় স্থান। হ্রদসন্নিহিত এলাকায় বম উপজাতিদের বাস। এছাড়া অন্যান্য আকর্ষণের মধ্যে আছে:

চিম্বুক পাহাড় 
 

পুরো বান্দারবান জেলাই প্রাকৃতিক দৃশ্যে ভরপুরবান্দরবান থেকে পুরো রাস্তা আকাবাঁকা উচুনিচু চিম্বুকে যাওয়ার পথের পাশে রয়েছে অসংখ্য উপজাতিরআবাসস্থল ঘরগুলো মাচার মতো উঁচু করে তৈরি চিম্বুকের চূড়া থেকে যেদিকে তাকাবেন সেদিকেই শুধু পাহাড় আর পাহাড় সবুজ-শ্যামল পাহাড়ের দৃশ্যচোখ জুড়ানোর অবস্থা পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে প্রবাহমান সাংগু নদী যা আপনাকে নিয়ে যাবে অনেক দূরে স্থানীয় উপজাতীদের সঙ্গে আলাপ করে জানাযায়, চিম্বুকের চূড়ায় দাঁড়িয়ে অনেক সময় মেঘও ধরা যায়

ঢাকা থেকে বাস/ট্রেন/বিমানযোগে চট্রগ্রাম এসে সেখান থেকে বাসে বান্দরবান যাওয়া যায় বান্দারবান থেকে চিম্বুকে যেতে হবে জিপ গাড়িতে যাকেস্থানীয়ভাবে বলা হয় চান্দের গাড়ি চান্দের গাড়িতে গেলে নামতে হবে বুলি বাজারে ভাড়া করা জিপ নিয়ে সরাসরি চূড়ায় যাওয়া যায় নিজস্ব জিপ নিয়েওযাওয়া যায় বান্দরবান জেলা সদর থেকে ৩৬৪ টি ছোট-বড় মোড় অতিক্রম করে ২৬ কিঃমিঃ দূরে চিম্বুকে যেতে হবে 

বান্দারবানে থাকার জন্য রয়েছে নানা রকম আবাসিক হোটেল এছাড়া সরকারী রেস্টহাউসসহ জেলা পরিষদ, সড়ক  জনপথ, বন বিভাগ, এলজিইডি পার্বত্য জেলা পরিষদের রেস্টহাউসও রয়েছে এছাড়াও বান্দরবান জেলা থেকে . কিঃমিঃ দূরে চিম্বুক সড়কের মিলনছড়িতে রয়েছে দি গাইড টু্রস লিঃএর হিল সাইড রিসোর্ট এখানে থাকার জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি মনোরম কটেজ ঘর  ডরমিটরি কটেজগুলোর একক ভাড়া ৭৫০ টাকা দুজন ১০০০টাকা পুরো কটেজ ভাড়া নেওয়া যায় বোম ঘরের ভাড়া একক ৪৫০ টাকা, দুজন ৭০০ টাকা, মারমা ঘরের ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা, দুজনের ৪০০ টাকা,ডরমিটরির ভাড়া প্রতি বেড ১৫০ টাকা  বেশি বেড নিলে ভাড়া কম

নীলগিরি 
 

নীলগিরি : বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৪৭ কিলোইমটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে বান্দরবান-থানছি সড়কে পাহাড় চূড়ায় নীলগিরি পর্যটন কেন্দ অবস্থিত যেকোনো গাড়িতে চড়ে সরাসরি নীলগিরিতে যাওয়া যায় সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে এর উচ্চতা  হাজার  শত ফুট একানকার প্রকৃতির কারুকাজ সবাইকে মুগ্ণ করে এই রোদ, এই বৃষ্টি, আকাশে মেঘের গর্জন সেই সাথে রংধনুর হাসিমাখা আলোএক রুশ্মি, বাতাসের সাথে ছন্দ আর তাল মিলিয়ে প্রকৃতির বৈবিত্র্যময় এইপরিবর্তনের এই পরিবর্তনের দৃশ্যগুলো পর্যটকদের আকৃষ্ট করে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৭ ইঞ্জিনিয়ার কন্সট্রাকশন ব্যাটালিয়ন কর্তৃক চিম্বুক-থানচি সড়কটি নির্মাণের সময় ম্রো জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত বান্দরবান থানিছসড়কের কাপ্রু পাড়া এলাকায় প্রথমে নিরাপত্তা চৌকি হিসেবে এটি নিমিত হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাএদর পরিকল্পনায়এটি একটি পর্যটন কেন্দ্রের পূর্ণতা লাভ করে। এখানে মেঘদূত, আকাশনীলা, নীলাঙ্গনা, মারমা হাউজসহ নানা নামের আকর্ষীয় কটেজ রয়েছে। আছে একটিক্যাফেটেরিয়া। বর্তমানে দেশি বিদেশি পর্যটকরা প্রতিদিনই নীলগিরি ভ্রমণে আসছেন
দিনের বেলায় এই স্থান থেকে খালি চোখে বঙ্গোপসাগর  জাহাজ চলাচলের দৃশ্য দেখা যায়। এছাড়া ছোট ছোট পাহাড়ের কোল ঘেয়ে বয়ে যাওয়া সাঙ্গু নদীরআকাবাকা দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য সকলকে আকর্ষণ রে। আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত এই নীলিগিরি রিসোর্টে অবস্থান  রাত্রিযাপনের জন্য সেনাবাহিনীর বান্দরবান ব্রিগেড হেডকোয়াটার এর সাথে আগাম যোগাযোগ করতে হয়। প্রকৃতির অপরুপ মনমুগ্ধকর নয়নাভিরাম এই দৃশ্যগুলি পর্যটকদের স্মৃতিতে ধরেরাখার জন্য নীলগিরি রিসোর্ট অত্যন্ত চমকার একটি স্থান। এই স্থানটি অনেকের নিকট বাংলার দার্জিলিং নামে পরিচিত

মেঘলা পর্যটন কমপেস্নক্স 

বান্দরবান- কেরানীহাট সড়কের পাশে পাহাড়বেষ্টিত স্বচ্ছ জলোর মনোরম লেক বান্দরবান শহর থেকে . কিলোমিটার দূরে এই কমপেস্নক্স রয়েছেচিত্তবিনোদনের নানাবিধ উপকরণ জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে একটি চিড়িয়াখানাসহ পর্যটন কেন্দটি পরিচালিত হচ্ছে
প্রবেশ মূল্য : জনপ্রতি ৩০ টাকা
অবস্থান  শহর এথেক  কি: মি: দূরে জেলা পরিষদের বিপরীতে সুন্দর মনোরম পরিবেশে অবস্থিত
বিশেষ আকর্ষণ : এখানে একটি মনোরম কৃত্রিম হ্রদ, শিশু পার্ক, সাফারী পার্ক, পেডেল বোট, ঝুলন্ত  ব্রিজ , চিড়িয়াখানা, পিকনিক স্পট রয়েছে
অবকাশ : এখানে জেলা প্রশাসন পরিচালিত একটি সুন্দর রেস্ট হাউজ রয়েছে, যেখানে রাত্রিযাপন করা যায়। রেস্ট হাউজটি দৈনিক ভিত্তিতে ভাড়ায় পাওয়া যায়
ভাড়া : মেঘলা রেস্ট হাউজে রাত্রিযাপনের জন্য চারটি কক্ষ রয়েছে। প্রতিকক্ষের ভাড়া ২০০০/- (প্রতিদিন)
বুকিং ভাড়া : ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মেঘলা ০৩৬১-৬২৫০৬, ০১৭১৭২-৭১৮০৫১, ০১৭১৪-২৩০৩৫৪
যাতায়ত :
শহর থেকে চান্দের গাড়ি বেবি টেক্সি, জীপ, কার যোএগ যাওয়া যায়

বগালেক 

Tuesday, February 2, 2016

Write an application to your headmaster for a seat in the school hostel.


Date:......
To
The Headmaster,
Zilla School,
Faridpur.
Subject: Prayer for a seat in the school hostel.
Sir,
I beg most respectfully to state that I  am a student of class six of your school. My father is a Govt. employee. He has been transferred from Faridpur to Dhaka. Our family is going to be shifted to the new place. So I need a seat in your school hostel.
I therefore pray and hope that you would be kind enough to grant me a seat in your school hostel and oblige thereby.
Yours obediently,
Md: 'X'
Class- vi
Roll No-

Write an application to your headmaster for a transfer certificate

Date:......
To
The Headmaster,
Zilla School,
Faridpur.
Subject: Prayer for a transfer certificate
Sir,
I beg most respectfully to state that I am a student of class six of your school. My father is a Govt. employee. He has been transferred from Faridpur to Dhaka. Our family is going to be shifted to the new place. So now it is not possible to continue my study in your school.
I therefore pray and hope that you would be kind enough to issue me a transfer certificate and oblige thereby.
Yours obediently,
Md: 'X'
Class- vi
Roll No-